লিশ সদর দপ্তর বলছে, পুলিশের কোনো সদস্য কোনো ধরনের অপরাধে জড়িত থাকলে কোনো ধরনের ছাড় নেই। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশের অবস্থান ‘জিরো টলারেন্স’।
আজ শনিবার (১৫ জুন) বিকেলে পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগর স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে আবারও ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশ পুলিশের কোনো সদস্য কোনো ধরনের অপরাধে জড়িত থাকলে কোনো ধরনের ছাড় নেই।
গত বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) একটি টেলিভিশনে প্রচারিত প্রতিবেদনে কোরবানির গরুবাহী গাড়ি থেকে পুলিশ সদস্যের অর্থ আদায়ের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার ওই দিনই (১৩ জুন) এসআই (নিরস্ত্র) শেখ নজরুল ইসলাম, রূপগঞ্জ থানা, নারায়ণগঞ্জ; এসআই (সশস্ত্র) মো. আসাদুজ্জামান, পুলিশ লাইন্স, নারায়ণগঞ্জ; কনস্টেবল মো. নাজির শেখ, পুলিশ লাইন্স, নারায়ণগঞ্জ; কনস্টেবল যুগল মন্ডল, পুলিশ লাইন্স, নারায়ণগঞ্জ এবং কনস্টেবল তানভীর হোসেন আকাশ, পুলিশ লাইন্স, নারায়ণগঞ্জকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে।
এছাড়া এ ঘটনা তদন্তে নারায়ণগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে (ক্রাইম) প্রধান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।