ডেস্ক রিপোর্ট:
সুন্দরবনের জলদস্যু আসাবুর বাহিনীর প্রধান আসাবুর সানাসহ (৪৩) ৮ জনকে আটক করেছে র্যাব।
শনিবার (১২ আগস্ট) দিবাগত রাতে খুলনার দাকোপ ও মোংলা ইপিজেড এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে দেশি-বিদেশি অস্ত্র ও গুলি জব্দ করা হয়।
আটক হওয়া অন্যান্য জলদস্যুরা হলেন, শরিফুল ঢালী (৩৭), শাহিন সানা(২৭), ইস্রাফিল সানা(২৭), শফিকুল ইসলাম, রাকিব ফরাজি (২২), সোহান মৃধা (১৯) ও আকবর আলী শেখ (২৫)।
আজ(১৩ আগস্ট) দুপুরে র্যাব-৬ কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
র্যাব জানায়, ২০১৬ সাল থেকে ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর পর্যন্ত ৩২টি জলদস্যু বাহিনীর ৩২৮ জন জলদস্যু অস্ত্র ও গোলাবার র্যাবের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে 'দস্যুমুক্ত সুন্দরবন' ঘোষণা করেন। সুন্দরবনে আবার যেন জলদস্যু অধ্যায় ফিরে না আসে সেজন্য সুন্দরবন ও উপকূলীয় অঞ্চলে র্যাবের নজরদারি ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তারা যখনই মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে তখনই র্যাব অভিযান চালিয়ে তাদের আইনের আওতায় এনেছে।
সম্প্রতি আসাবুর বাহিনী সুন্দরবনে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। গত ২৩ জুলাই ভদ্রা নদীতে বেশ কয়েকজন জেলেকে জলদস্যুরা অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে। পরে ২৮ জুলাই ৫ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার ও অপহরণ হওয়া ১৪ জন ভিকটিমকে উদ্ধার করে র্যাব। গ্রেপ্তার হওয়া জলদস্যুদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার রাতে খুলনার দাকোপ ও মোংলা ইপিজেড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসাবুর বাহিনীর প্রধান আসাবুর সানাসহ ৮ জনকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ২টি ওয়ান স্যুটার গান, একটি নাইনএমএম বিদেশি পিস্তল, একটি কাটা রাইফেল, ১০ রাউন্ড গুলি ও চারটি দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
সুন্দরবনের জলদস্যু আসাবুর বাহিনীর প্রধান আসাবুর সানাসহ (৪৩) ৮ জনকে আটক করেছে র্যাব।
শনিবার (১২ আগস্ট) দিবাগত রাতে খুলনার দাকোপ ও মোংলা ইপিজেড এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে দেশি-বিদেশি অস্ত্র ও গুলি জব্দ করা হয়।
আটক হওয়া অন্যান্য জলদস্যুরা হলেন, শরিফুল ঢালী (৩৭), শাহিন সানা(২৭), ইস্রাফিল সানা(২৭), শফিকুল ইসলাম, রাকিব ফরাজি (২২), সোহান মৃধা (১৯) ও আকবর আলী শেখ (২৫)।
আজ(১৩ আগস্ট) দুপুরে র্যাব-৬ কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
র্যাব জানায়, ২০১৬ সাল থেকে ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর পর্যন্ত ৩২টি জলদস্যু বাহিনীর ৩২৮ জন জলদস্যু অস্ত্র ও গোলাবার র্যাবের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে 'দস্যুমুক্ত সুন্দরবন' ঘোষণা করেন। সুন্দরবনে আবার যেন জলদস্যু অধ্যায় ফিরে না আসে সেজন্য সুন্দরবন ও উপকূলীয় অঞ্চলে র্যাবের নজরদারি ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তারা যখনই মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে তখনই র্যাব অভিযান চালিয়ে তাদের আইনের আওতায় এনেছে।
সম্প্রতি আসাবুর বাহিনী সুন্দরবনে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। গত ২৩ জুলাই ভদ্রা নদীতে বেশ কয়েকজন জেলেকে জলদস্যুরা অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে। পরে ২৮ জুলাই ৫ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার ও অপহরণ হওয়া ১৪ জন ভিকটিমকে উদ্ধার করে র্যাব। গ্রেপ্তার হওয়া জলদস্যুদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার রাতে খুলনার দাকোপ ও মোংলা ইপিজেড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসাবুর বাহিনীর প্রধান আসাবুর সানাসহ ৮ জনকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ২টি ওয়ান স্যুটার গান, একটি নাইনএমএম বিদেশি পিস্তল, একটি কাটা রাইফেল, ১০ রাউন্ড গুলি ও চারটি দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।