Date: November 24, 2024

দৈনিক বজ্রশক্তি

Header
collapse
...
Home / জাতীয় / সরকারি কাজে নাগরিকদের একই তথ্য দ্বিতীয়বার দিতে হবে না: জুনায়েদ আহমেদ পলক

সরকারি কাজে নাগরিকদের একই তথ্য দ্বিতীয়বার দিতে হবে না: জুনায়েদ আহমেদ পলক

April 02, 2024 09:57:37 AM   ডেস্ক রিপোর্ট
সরকারি কাজে নাগরিকদের একই তথ্য দ্বিতীয়বার দিতে হবে না: জুনায়েদ আহমেদ পলক

ডেস্ক রিপোর্ট:

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেছেন, এস্তোনিয়ার মতো বাংলাদেশেও কোনো নাগরিক যদি সরকারকে কোনো কাজে একবার তথ্য দেন, তাহলে অন্য কোনো কাজে তাকে দ্বিতীয়বার তথ্য দিতে হবে না। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে বৈঠক করতে আসেন এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর বিভাগের প্রধান ক্রিস্টি ক্যারেলসন। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ তথ্য জানান।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেছেন, এস্তোনিয়ার মতো বাংলাদেশেও কোনো নাগরিক যদি সরকারকে কোনো কাজে একবার তথ্য দেন, তাহলে অন্য কোনো কাজে তাকে দ্বিতীয়বার তথ্য দিতে হবে না। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে বৈঠক করতে আসেন এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর বিভাগের প্রধান ক্রিস্টি ক্যারেলসন। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ তথ্য জানান।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেছেন, এস্তোনিয়ার মতো বাংলাদেশেও কোনো নাগরিক যদি সরকারকে কোনো কাজে একবার তথ্য দেন, তাহলে অন্য কোনো কাজে তাকে দ্বিতীয়বার তথ্য দিতে হবে না। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে বৈঠক করতে আসেন এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর বিভাগের প্রধান ক্রিস্টি ক্যারেলসন। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ তথ্য জানান।

উত্তর ইউরোপীয় দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এস্তোনিয়ার ই-গভর্নেন্সে অ্যাকাডেমির সঙ্গে আমরা একটি পাইলট প্রকল্প শুরু করেছি। যেখানে এস্তোনিয়ার যে কৌশল, সেটি কাজে লাগানো হবে। সেখানের ১৩ লাখ মানুষ কখনো সরকারকে একটি তথ্য দিলে দ্বিতীয়বার আর দিতে হয় না। বাল্টিক দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোটো দেশ এস্তোনিয়ার প্রযুক্তির সফলতার কথা তুলে ধরে তা বাংলাদেশেও প্রয়োগ করার কথা জানিয়েছেন তিনি। উদহারণ দিয়ে পলক বলেন, এস্তোনিয়ায় কেউ যদি ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য একটি তথ্য একবার দেন, এরপর কেউ যদি পাসপোর্ট করতে যান, তাহলে একই জিনিস তাকে দ্বিতীয়বার দিতে হবে না। তাদের যে প্রযুক্তিগত কাঠামো আছে, সেগুলো স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণেও কাজে লাগানো সম্ভব।

তিনি বলেন, নাগরিককেন্দ্রিক সুবিধা দেওয়াই আমাদের উদ্দেশ্য হবে। এতে সময় খরচ কমে যাবে। পাশাপাশি দুর্নীতি ও হয়রানিমুক্ত সেবা দেওয়া যাবে। এটা করতে এস্তোনিয়ার সাফল্য ও সক্ষমতা ব্যবহার করব। পাশাপাশি, এস্তোনিয়ার প্রযুক্তিগত জ্ঞান অনেক আছে, কিন্তু দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ নেই। কারণ সেটি ১৩ লাখ মানুষের একটি দেশ। আর আমরা ১৭ কোটি মানুষের দেশ।

তিনি আরও বলেন, আমাদের অর্থনীতি এতো বাড়ছে, আমাদের যে ১৩ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আছে, এতে তাদের স্টার্টআপ কিংবা আইটি কোম্পানির পণ্য বাংলাদেশের মার্কেটে বিস্তৃত করতে পারে। তাদের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোও ভালো করতে পারবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ক্ষেত্রে দু’দেশের মধ্যকার এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম যাতে আরও ঘন ঘন হয়, সে বিষয়ে কথা হয়েছে। দিল্লি থেকে যে রাষ্ট্রদূত এসেছেন, তিনিও আগামীতে সহযোগিতাগুলো বাড়াবেন। তিনি বলেন, পাশাপাশি, বাংলাদেশ ও এস্তোনিয়ার মধ্যে আইটি সম্পৃক্ত একটি বিজনেস পোর্টাল চালু করব। একটি সমঝোতা স্মারকও সই করা হবে। রপ্তানি আয় বাড়ানো ও সাইবার নিরাপত্তার বিষয় থাকবে এই সমঝোতায়। আমরা আশাবাদী যে, ভবিষ্যতে এস্তোনিয়া আমাদের আইটি রপ্তানির কেন্দ্র হবে। পাশাপাশি তাদের বিনিয়োগও বাংলাদেশে বাড়বে।