স্বাস্থ্য ডেস্ক:
অফিসের কাজে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারের সামনে দিনে কেটে যায় ৯ থেকে ১০ ঘণ্টা। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে মোবাইল ঘাঁটাঘাঁটিতেও চোখ বিশ্রাম পায় না। মোটকথা, যেটুকু সময় জেগে রয়েছেন, তার ৮০ শতাংশ সময়েই সঙ্গ দিচ্ছে মোবাইল, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ। ডিজিটাল ডিপেন্ডেন্সি তো বাড়ছেই, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চোখের ওপর চাপও। একটানা অনেকক্ষণ মোবাইল বা ল্যাপটপের আলো চোখের ওপর পড়া ঠিক নয়।
কিন্তু কাজ না করেও তো উপায় নেই। চোখে যদি কোনো রকমের রিফ্র্যাক্টিভ এরর থাকে, তা কারেকশন করে নেওয়া উচিত। চশমার পাওয়ার যদি ঠিক থাকে, তাহলে অসুবিধা নেই।া কিতি চোখকে বিশ্রাম দেবেন যেভাবে
অফিসের কাজে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারের সামনে দিনে কেটে যায় ৯ থেকে ১০ ঘণ্টা। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে মোবাইল ঘাঁটাঘাঁটিতেও চোখ বিশ্রাম পায় না। মোটকথা, যেটুকু সময় জেগে রয়েছেন, তার ৮০ শতাংশ সময়েই সঙ্গ দিচ্ছে মোবাইল, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ। ডিজিটাল ডিপেন্ডেন্সি তো বাড়ছেই, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চোখের ওপর চাপও। একটানা অনেকক্ষণ মোবাইল বা ল্যাপটপের আলো চোখের ওপর পড়া ঠিক নয়।
কিন্তু কাজ না করেও তো উপায় নেই। চোখে যদি কোনো রকমের রিফ্র্যাক্টিভ এরর থাকে, তা কারেকশন করে নেওয়া উচিত। চশমার পাওয়ার যদি ঠিক থাকে, তাহলে অসুবিধা নেই।