Date: November 21, 2024

দৈনিক বজ্রশক্তি

Header
collapse
...
Home / শিক্ষাঙ্গন / শিক্ষা-গবেষণা এগিয়ে নিতে ইউজিসির আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রত্যাশা

শিক্ষা-গবেষণা এগিয়ে নিতে ইউজিসির আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রত্যাশা

July 20, 2023 11:39:04 AM   ডেস্ক রিপোর্ট
শিক্ষা-গবেষণা এগিয়ে নিতে ইউজিসির আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রত্যাশা

ডেস্ক রিপোর্ট:
বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একাডেমিক এবং গবেষণা কার্যক্রমে টেকসই সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর।

আজ(২০ জুলাই) ‘অতীত সংরক্ষণ, ভবিষ্যতের জন্য সুযোগ নিশ্চিত করা : ডিজিটাল শিক্ষার সাথে সমন্বয়’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় তিনি এ আহ্বান জানান। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্রকাশনা সংস্থা এলসেভিয়ার ভারতে এ সভার আয়োজন করে।

অধ্যাপক আলমগীর বলেন, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় আঞ্চলিক সম্ভাবনাকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণাকে এগিয়ে নিতে নিজেদের মধ্যে সর্বশেষ প্রযুক্তি, উদ্ভাবন এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মডেল বিনিময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে তিনি মনে করেন।

তিনি আরও বলেন, নেতৃস্থানীয় বৈজ্ঞানিক প্রকাশক হিসেবে এলসেভিয়ারকে বাংলাদেশের মতো উদীয়মান দেশগুলোকে সহজে ই-রিসোর্স ব্যবহারে সহযোগিতা করতে হবে। দেশের গবেষকরা যেন মানসম্পন্ন ই-বুক এবং জার্নালে অর্থপূর্ণভাবে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে পারে, সেদিকে নজর দিতে হবে। বিশ্বব্যাপী হালনাগাদ ও মানসম্পন্ন গবেষণা ফলাফলে প্রবেশের সুযোগ ছাড়া গুণগত গবেষণা সম্পন্ন সম্ভব নয় বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

অধ্যাপক আলমগীর বলেন, উদীয়মান দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ইউজিসি মানসম্পন্ন গবেষণা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গবেষণা খাতে বরাদ্দ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য বিদেশে উচ্চশিক্ষায় বৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

এলসেভিয়ারের এশিয়া প্যাসিফিক রিসার্চ সলিউশন্সের ভাইস-প্রেসিডেন্ট সৌরভ শর্মা বলেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ভালো অবস্থান অর্জনে একাডেমিক ও গবেষণা কার্যক্রমে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।  

অনুষ্ঠানে এলসেভিয়ারের গ্লোবাল লাইব্রেরি রিলেশন্সের ভাইস-প্রেসিডেন্ট গুয়েন ইভান্স মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ফোরামে বাংলাদেশসহ ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও ইনস্টিটিউটের ডিন ও লাইব্রেরিয়ানসহ ৫০ জন রিসোর্স পার্সন অংশগ্রহণ করেন।