2022-11-24বিশেষ নিবন্ধ
আল্লাহ মুসলিম জাতিকে মানবজাতির মধ্যে সর্বোত্তম জাতি হিসাবে ঘোষণা করেছেন কারণ তিনি এই জাতির উত্থান ঘটিয়েছেন এই জন্য যে, তারা মানবজাতিকে ন্যায়ের নির্দেশ দেবে ও অন্যায় প্রতিহত করবে (সুরা এমরান ১১০)। স্বভাবতই, জাতি যদি এই কাজ জাতিগতভাবে ত্যাগ করে তবে তাদের শ্রেষ্ঠত্ব থাকবে না, তারা নিকৃষ্ট জাতিতে পরিণত হবে।
View more
2022-11-24বিশেষ নিবন্ধ
আদম (আ.) থেকে মোহাম্মদ (স.) পর্যন্ত প্রত্যেক নবীর সময় এই দীনের মূলমন্ত্র রাখা হয়েছে-একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) - এবং পরে যোগ হয়েছে তদানীন্তন নবীর নাম। এই কলেমার মূলমন্ত্রে কখনো এই ইলাহ শব্দ ছাড়া অন্য কোন শব্দ স্রষ্টা ব্যবহার করেন নি।
View more
2022-11-24বিশেষ নিবন্ধ
প্রকৃত ধর্মের শিক্ষা এমন এক শক্তি যা পুরো সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে। আল্লাহর পক্ষ থেকে যে দীন এসেছে তার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষের কল্যাণ সাধন। মানুষের অকল্যাণ হয় এমন কোনকিছুই ধর্মের অন্তর্ভুক্ত নয়।
View more
2022-11-24বিশেষ নিবন্ধ
আল্লাহ যখন তাঁর খলিফা হিসাবে মানুষ সৃষ্টির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তখনই মালায়েকগণ আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল যে, মানুষ নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত করবে, হানাহানি ও রক্তপাত ঘটাবে (সুরা বাকারা-৩০)। আল্লাহও মানুষকে এই দ্বন্দ্ব-সংঘাত ও রক্তারক্তি থেকে বাঁচানোর জন্য যুগে যুগে হেদায়াহ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন (সুরা বাকারা-৩৮)।
View more
2022-11-23বিশেষ নিবন্ধ
সালাহ বা নামাজ হলো ইসলামের পাঁচটি বুনিয়াদী বিধানের দ্বিতীয়টি। ঠিক ঈমানের পরেই সালাহর স্থান। কেউ কলেমায় ঐক্যবদ্ধ হবার সঙ্গে সঙ্গে তার জন্য অন্যান্য ফরদের মত সালাহও ফরদ হয়ে যায়। সালাহ এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে কোর’আনে আল্লাহ বিরাশি বারেরও বেশি সালাহর কথা বলেছেন। সালাহ কায়েম করার জন্য পাড়ায়-মহল্লায় হাজার হাজার আলীশান মসজিদ তৈরি হচ্ছে। টাইলসের মসজিদ, এসি মসজিদ তো হচ্ছেই, হাজার হাজার কো
View more
2022-11-23বিশেষ নিবন্ধ
সালাহ বা নামাজ হলো ইসলামের পাঁচটি বুনিয়াদী বিধানের দ্বিতীয়টি। ঠিক ঈমানের পরেই সালাহর স্থান। কেউ কলেমায় ঐক্যবদ্ধ হবার সঙ্গে সঙ্গে তার জন্য অন্যান্য ফরদের মত সালাহও ফরদ হয়ে যায়। সালাহ এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে কোর’আনে আল্লাহ বিরাশি বারেরও বেশি সালাহর কথা বলেছেন।
View more
2022-11-23বিশেষ নিবন্ধ
আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে আল্লাহর রসুল যখন মোশরেক আরবদের একেবারে প্রাণকেন্দ্র মক্কায় দাঁড়িয়ে তওহীদের ঘোষণা দিলেন- তাঁর সেই ঘোষণা কোরাইশ গোত্রপতি ও ধর্মব্যবসায়ীদের কায়েম করে রাখা স্বার্থের ইমারতে প্রচণ্ড আঘাত হানলো। আল্লাহর রসুল ও তাঁর অনুসারীরা
View more
2022-11-23বিশেষ নিবন্ধ
রসুলাল্লাহর মক্কা জীবনের একটি ঘটনা। একদিন তিনি কোরাইশ গণমান্য নেতাদের নিয়ে বসেছেন। ভাগ্যক্রমে সেদিন তারা রসুলাল্লাহর কথাগুলো মনোযোগের সাথে শুনছিল এবং মাঝে মাঝেই ‘ঠিকই তো’ ‘কথা তো সত্য’ এরকম মন্তব্য করছিল। তাদের এমন ইতিবাচক সাড়া দেখে রসুলাল্লাহ আশাবাদী হয়ে উঠলেন। বলা তো যায় না, হয়ত এই মোশরেক গোত্রপতিদের ভাবান্তর হচ্ছে, সন্দেহের মেঘ কেটে গিয়ে সত্যের সূর্যালোক ছড়িয়ে পড়ছে তাদের অন্তকরণে। তাই কিছুটা আশ
View more
2022-11-23বিশেষ নিবন্ধ
আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি, মানব জাতির মুকুটমনি মোহাম্মদ (সা.) এর জীবনী ও হাদীস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় কয়েকটি বিষয়ে তিনি ক্রুদ্ধ হয়েছেন। তার মধ্যে একটি হচ্ছে কেউ দ্বীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে। আল্লাহ যেমন তার কোর’আনে দীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করা নিষেধ করে দিয়েছেন, তাঁর নবীও (সা.) নিষেধ তো-করেছেনই, তার উপর যখনই কোন বাড়াবাড়ি দেখেছেন তখনই রেগে গেছেন।
View more
2022-11-23বিশেষ নিবন্ধ
যেকোন সৃষ্টির প্রারম্ভে একটি বিরাট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকে। লক্ষ্যহীন প্রতিটি সৃষ্টি বা আবিষ্কার বৃথা। মহান আল্লাহও উদ্দেশ্য ছাড়া একটি ধূলিকণাও সৃষ্টি করেননি। স্রষ্টার তৈরি প্রতিটি সৃষ্টির মহৎ কোন লক্ষ্য থাকে। যেমন স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষকে তাঁর খলিফা বা প্রতিনিধি হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। যেন পৃথিবীতে তাঁরা মানব রচিত অন্যসব জীবনবিধান প্রত্যাখান করে আল্লাহর দেয়া হুকুমবিধান দিয়ে তাদের ব্যক্তিগত, স
View more
2022-11-22বিশেষ নিবন্ধ
বর্তমান সময়ে চালু ইসলামে ‘মো’মেন’, ‘মুসলিম’ ও ‘উম্মতে মোহাম্মদী’ এই তিনটিকে একই অর্থবোধক শব্দ হিসাবে মনে করা হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তা নয়। তিনটিই আলাদা, যদিও পরস্পর ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। ধারণা সঠিক করার জন্য এই তফাৎ বুঝে নেওয়া দরকার।
View more
2022-11-22বিশেষ নিবন্ধ
আল্লাহ পবিত্র কোর’আনে মানবজাতিকে ঈমান আনতে বলেছেন। আল্লাহর রসুল সর্বদা ঈমানের দিকে মানুষকে ডেকেছেন। আমরা যদি পবিত্র কোর’আনে ভালোভাবে লক্ষ করি তাহলে দেখতে পাব পবিত্র কোর’আনে আল্লাহ যত আদেশ, নিষেধ, উপদেশ ইত্যাদি প্রদান করেছেন সবই মো’মেনদের জন্য, অর্থাৎ যারা ঈমান এনেছে তাদের জন্য। যেমন, আল্লাহ বলেছেন- হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরজ করা হলো (সুরা বাকারা ২১৬); হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর সওম ফরজ করা
View more
Your experience on this site will be improved by allowing cookies
Cookie Policy